শনিবার, ১৮ জানুয়ারী ২০২৫, ০৫:১৮ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনামঃ
Reel Hit Video slot On line Free No Obtain মোহনপুরে তারুণ্যের উৎসব উপলক্ষে স্হানীয় শিল্প,পণ্য প্রদর্শনী,পিঠা উৎসব ও কর্মশালা অনুষ্ঠিত সারাদেশে সাংবাদিকদের নামে মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন Tomb Raider dos Pokies Online because of the Microgaming Play Totally free Slot রাজশাহীতে তারুণ্যের উৎসবে ২০২৫ ক্রীড়া প্রতিযোগিতা উদ্বোধন রাজশাহীতে শীতার্ত দু:স্থ অসহায় মানুষদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ চাঁপাইনবাবগঞ্জ পলিটেকনিকে বিদায় সংবর্ধনা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত মোহনপুরে সরকারি ডিগ্রি কলেজে নবীন বরণ বার্ষিক ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান চাঁপাইনবাবগঞ্জ টাউন ক্লাবের আয়োজনে শীত বস্ত্র বিতরণ চাঁপাইনবাবগঞ্জ বিএনপি‍‍`র কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত

রাজশাহী ওয়াসার নির্বাহী প্রকৌশলী ডন গ্রেপ্তার

প্রথম পাতা
প্রকাশিতঃ শনিবার, ১৮ জানুয়ারী ২০২৫, ০৫:১৮ অপরাহ্ন

রাজশাহী ওয়াসার নির্বাহী প্রকৌশলী (বিদ্যুৎ) সোহেল রানা ওরফে ডনকে (৪০) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ (ডিবি)। রবিবার (৮ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় নগরের বর্ণালী মোড়ের কোচিং সেন্টার থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের (আরএমপি) গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) একটি দল।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময় ছাত্র-জনতার ওপর হামলার অভিযোগে করা মামলায় এজাহারভুক্ত আসামি সোহেল রানা ডন। মামলায় তার স্ত্রীকেও আসামি করা হয়েছে। ছাত্র-জনতার আন্দোলন দমাতে অর্থ লগ্নি করার অভিযোগ করা হয় এই প্রকৌশলীর বিরুদ্ধে।

আরএমপির অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার (মিডিয়া) সাবিনা ইয়াসমিন প্রকৌশলী ডনকে গ্রেপ্তারের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ডন মামলার এজাহারভুক্ত ৪ নম্বর আসামি। তাকে ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হয়েছে।

সোহেল রানা ডনের গ্রামের বাড়ি রাজশাহীর তানোর উপজেলায়। একসময় তিনি রাজশাহীর সাবেক সিটি মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটনের বড় মেয়ে আনিকা ফারিহা জামান অর্নাকে প্রাইভেট পড়াতেন। পরবর্তীতে তিনি রাজশাহী ওয়াসায় চাকরি পান।

সাবেক মেয়র খায়রুজ্জামান লিটনের স্ত্রী শাহীন আখতার রেনী ছিলেন ওয়াসা পরিচালনা বোর্ডের সদস্য। তিনি সোহেল রানা ডনের মাধ্যমে পুরো ওয়াসা নিয়ন্ত্রণ করতেন বলে অভিযোগ আছে।

সোহেল রানা ডন চাকরিতে ঢোকার আগে থেকে কোচিং ব্যবসায় জড়িত। সরকারি চাকরিতে যোগ দেওয়ার পরও তিনি কাগজে-কলমে কোচিং সেন্টার দিয়ে দেন তার বাবার নামে। তবে প্রকৃতপক্ষে তিনি নিজে কোচিং সেন্টার পরিচালনা করেন। বর্তমানে অন্তত চারটি কোচিং সেন্টার পরিচালনা করেন তিনি। তার বিরুদ্ধে প্রশ্নফাঁসে জড়িত থাকারও অভিযোগ আছে।

এ অভিযোগে ২০১৬ সালের অক্টোবরে সোহেল রানা ডনসহ ১১ জনকে গ্রেপ্তার করেছিল ডিবি পুলিশ। তাদের কাছ থেকে জব্দ করা মোবাইল ও ল্যাপটপে সে সময় বিভিন্ন জায়গায় প্রশ্ন পাঠানোর আলামত মেলে। তারপর কিছু দিন জেল খেটে বের হন সোহেল রানা ডন। প্রভাবশালী মহলের আর্শীর্বাদ থাকায় পার পেয়ে যান তিনি। প্রশ্নফাঁসে গ্রেপ্তার হলেও তার চাকরিও যায়নি।

 

রাংবিডি/অন/৩১


আরো পড়ুন

মন্তব্য