ব্যবসায়ীরা জানান, জেলার বাঘা-চারঘাট ও পুঠিয়ায় উৎপাদিত এসব গুড়ের চাহিদা রয়েছে দেশজুড়ে। তবে মৌসুম শুরু না হওয়ায় গুড়ের বাজার এখনও জমে ওঠেনি। স্বল্প পরিসরে শুরু হয়েছে বাজারজাতকরণ। পাটালি গুড় বিক্রি হচ্ছে ২২০-২৩০ টাকা কেজিতে।
রস সংগ্রহ থেকে গুড় প্রস্তুতি, সব বিষয়ে নানা পরামর্শ দিচ্ছে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতর। রাজশাহীর কৃষিসম্প্রসারণ অধিদফতরের অতিরিক্ত উপ-পরিচালক সাবিনা বেগম বলেন, গুড় তৈরি করার সময় আশপাশের পরিবেশ পরিষ্কার-পরিছন্ন রাখতে হবে। পাশাপাশি কোনো ধরনের কেমিকেল ব্যবহার না করার পরামর্শ দেয়া হচ্ছে।
উল্লেখ্য, জেলায় ৫৪৩ হেক্টর জমিতে খেজুর গাছ রয়েছে। যার উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৮ হাজার ৮৯১ মেট্রিক টন গুড়।