আবহাওয়া কিছুটা সহনীয় হওয়ায় বিদ্যুতের চাহিদা কমলেও এখনো সরবরাহ স্বাভাবিক হয়নি। নগরীতে নেসকো আর গ্রামে পল্লী বিদ্যুত সমিতি সরবরাহ করে। নগরীতে প্রতিদিন নেসকোর চাহিদা দেড়শো মেগাওয়াট হলেও সরবরাহ একশো ত্রিশ মেগাওয়াট। এনিয়ে বিদ্যুত সরবরাহ ব্যবস্থা চালু রাখা হচ্ছে। আলোকজ্জল নগরীর রাজশাহীর সড়কবাতি গুলো পালাক্রমে বন্ধ রাখা হচ্ছে। এখানে তেমন কল কারখানা না থাকায় এর প্রভাব কম। তবে সেচ নির্ভর বরেন্দ্র অঞ্চলে এখনো মাটির নীচ থেকে পানি তুলে এখনো। বরেন্দ্র অঞ্চলের কোথাও কোথাও গভীর নলকুপের পানি তুলে সেচ দেয়া হচ্ছে। পল্লী বিদ্যুত সমিতি এখানে বিদ্যুত সরবরাহ করে।
উল্লেখ্য, এপ্রিলে খরার হাত থেকে বোরো আবাদ বাঁচাতে ব্যাপক সেচ দিতে হয়। তখন চাপ পড়ে বিদ্যুতের উপর। শহর গ্রাম সর্বত্রই লোডশেডিং করে সেচ অব্যাহত রাখা হয়।
বর্তমানে বিদ্যুতের চাহিদা কত আর সরবরাহ কত মিলছে তা জানবার জন্য নেসকো ও পল্লী বিদ্যুত সমিতির যোগাযোগ করা হলে ছুটির দিনের কারনে কাউকে পাওয়া যায়নি। #