শনিবার, ১৮ জানুয়ারী ২০২৫, ০৩:৫০ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনামঃ
Reel Hit Video slot On line Free No Obtain মোহনপুরে তারুণ্যের উৎসব উপলক্ষে স্হানীয় শিল্প,পণ্য প্রদর্শনী,পিঠা উৎসব ও কর্মশালা অনুষ্ঠিত সারাদেশে সাংবাদিকদের নামে মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন Tomb Raider dos Pokies Online because of the Microgaming Play Totally free Slot রাজশাহীতে তারুণ্যের উৎসবে ২০২৫ ক্রীড়া প্রতিযোগিতা উদ্বোধন রাজশাহীতে শীতার্ত দু:স্থ অসহায় মানুষদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ চাঁপাইনবাবগঞ্জ পলিটেকনিকে বিদায় সংবর্ধনা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত মোহনপুরে সরকারি ডিগ্রি কলেজে নবীন বরণ বার্ষিক ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান চাঁপাইনবাবগঞ্জ টাউন ক্লাবের আয়োজনে শীত বস্ত্র বিতরণ চাঁপাইনবাবগঞ্জ বিএনপি‍‍`র কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত

রাজশাহীতে চাঁদা না পেয়ে যুবদল-ছাত্রদল নেতাকে ছুরিকাঘাত

প্রথম পাতা
প্রকাশিতঃ শনিবার, ১৮ জানুয়ারী ২০২৫, ০৩:৫০ অপরাহ্ন

রাজশাহীর পবা উপজেলায় চাঁদা না পেয়ে যুবদল এবং ছাত্রদলের দুই নেতাকে অপহরণের পর ছুরিকাঘাত করার অভিযোগ উঠেছে সাবেক ছাত্রদল নেতা এবং তার সহযোগীদের বিরুদ্ধে। আহত দুজনকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

শুক্রবার (২৭ ডিসেম্বর) সন্ধ্যার দিকে উপজেলার দর্শনপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

আহতরা হলেন- রাজশাহী জেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হাবিবুর রহমান হাবিব এবং পবার দামকুড়া ইউনিয়ন ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মাসুম সরকার। দুজনই পবার দামকুড়া ইউনিয়নের শীতলাই এলাকার বাসিন্দা।

আহত ছাত্রদলের সাবেক নেতা মাসুম সরকার বলেন, যুবদল নেতা হাবিব এবং আমি দর্শনপাড়া এলাকায় একটি পুকুর খনন করি। গত বৃহস্পতিবার দর্শনপাড়া এলাকার ছাত্রদলের সাবেক নেতা জনি এবং তার সহযোগীরা দুই লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেন। চাঁদা দিতে অস্বীকৃতি জানালে পরের দিন শুক্রবার বিকেলে জনি, তার সহযোগী দারুশার সুমন এবং রাজশাহী মহানগরীর রাণীদিঘির পাপ্পু এবং শ্রীরামপুর এলাকার পাপ্পুসহ ১৫/২০ জন ঘটনাস্থলে যায়।

তিনি আরও বলেন, জনির নেতৃত্বে চাঁদাবাজরা যুবদল নেতা হাবিবের ভাই মোবারক এবং ভেকুচালক দেলোয়ারকে অপহরণ করে। এরপর হাবিব এবং আমি সন্ধ্যার দিকে খবর পেয়ে দারুশা-নওহাটার রাস্তায় অপহৃত মোবারক ও দেলোয়ারকে উদ্ধার করতে যাই। এ সময় চাঁদাবাজরা আমাদের ওপর হামলা চালায়।

 

 

ছাত্রদলের সাবেক নেতা বলেন, অপহৃতদের উদ্ধারের সময় চাঁদাবাজরা আমাকে ও হাবিবকে ছুরিকাঘাত করে। বাম হাত এবং পিঠে ছুরির ছয়টি আঘাত রয়েছে। হাবিবের পিঠে এবং মাথায় ছুরিকাঘাত করে। হামলার সময় চাঁদাবাজরা আগ্নেয়াস্ত্রও প্রদর্শন করে। এ সময় পুকুর খননের কাজে খরচের জন্য আমাদের সঙ্গে থাকা সাত লাখ টাকাও কেড়ে নেয় চাঁদাবাজরা।

তবে অভিযোগ অস্বীকার করে জেলা ছাত্রদলের সাবেক সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক জনি বলেন, আহত যুবদল নেতা হাবিব আমার ঘনিষ্ঠ বন্ধু। এ ছাড়া অপর আহত মাসুম আমার বড় ভাই। আমি হামলা বা অপহরণের সঙ্গে সম্পৃক্ত নই। চাঁদা দাবির অভিযোগও ভিত্তিহীন। তাদের ওপর হামলার পরে আমি তাদের সার্বক্ষণিক খোঁজখবর রেখেছি। এ ঘটনার সঙ্গে যারা জড়িত তাদের আমি দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করছি।

কর্ণহার থানার ওসি মো. হাসানুজ্জামান কালবেলাকে বলেন, এখনো লিখিত অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করব।

 

কাবলা/জা/২৫


আরো পড়ুন

মন্তব্য